বাড়িয়ে তুলুন স্মৃতিশক্তি
প্রয়োজনীয় জিনিষটি দরকারের সময় খুঁজেই পাচ্ছেন না। মনে হচ্ছে যেখানে রেখেছিলেন সেখানে পাচ্ছেন না। একেবারে ভুলেই গেলেন তো গেলেন আর যেন মনেই করতে পারছেন না। অনেকে আছেন নিজের ফোন নাম্বারটাও মনে করতে পারেন না। আবার এমনও দেখা যায় কোন বিষয়ে কারো সাথে কথা হয়েছিল অথচ পরে শুনলেও মনে করতে পারবেন না যে এমন কোন কথা হয়েছিল বলে।
এধরনের অভিজ্ঞতা আমরা কম বেশি সকলেই করে থাকি। দৈনন্দিন জীবনে নানা কিছু আমরা প্রায়ই মনে করতে পারিনা। কারো নাম, ফোন নাম্বার, পাসওয়ার্ড কিংবা এটিএম মেশিনের পিন নাম্বার আমরা ভুলে যাই অনায়াসেই। অনেকেই এই ভুলে যাওয়া মন নিয়ে বেশ চিন্তায় থাকেন।
এর থেকে জন্ম নিতে পারে বিষন্নতার। তাদের জন্য বলছি এমন পরিস্থিতি থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন সহজেই।
কোন কিছু না পারলে আমরা কি করি? বার বার অনুশীলন করি। ঠিক তেমনি আমাদের শরীরের অন্যান্য পেশীর মতই মস্তিষ্ককে আমরা যত ব্যবহার করব ততই আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পাবে। স্মৃতিশক্তির একটা অংশ পরিবেশ, শেখার মাধ্যম আর ব্যাক্তির ইচ্ছের ওপর নির্ভর করে। কিছু পদ্ধতি এখানে আলোচনা করা হলো যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করবে।
স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে অবলম্বন করতে পারেন নেমনিক্স পদ্ধতির। এই পদ্ধতিতে কারো নাম মনে রাখার জন্য সেই নামটিকে কোন ছবির সাথে মিলিয়ে নিতে পারেন। এতে করে নামটি ভোলার সম্ভাবনা কমে যাবে। নাম্বার মনে রখার জন্য ফোন নাম্বারটিকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে নিন। চাঙ্কিং পদ্ধতিতে নাম্বার মনে রাখা অনেক সহজ।
মস্তিষ্কের ব্যবহার:
আমারা আমাদের মস্তিষ্ক যতখানি কাজে লাগানো উচিৎ ঠিক ততখানি কিন্তু কাজে লাগাই না। অথচ আমাদের মস্তিষ্কের ক্ষমতা প্রচুর। আমরা সঠিক ব্যবহার করিনা বলে মনে করি আমরা অনেক কিছুই পারবনা। মস্তিষ্ককে যথাযথ ব্যবহার করে দেখতে পারি মনে রাখার যোগ্যতা অনেক বেড়ে গেছে। তাই এমন কিছু কাজ বেছে নিতে হবে যা আমাদের কাছে নতুন আর চ্যালেঞ্জিং। তা হতে পারে নতুন কোন ভাষা শেখা বা কোন বাদ্যযন্ত্র বাজানো শেখা। নতুন কোন ধরণের খেলা শেখা আর প্রচুর পরিমাণে বই পড়া। এসকল কাজে মিস্তিষ্ক বেশি সচল আর সক্রিয় থাকে।
খাদ্যাভ্যাস:
মস্তিষ্কের জন্য পুষ্টি আর এনার্জির প্রয়োজন। তাই যে স্কল খাদ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে সেই ধরণের খাদ্য খাবারের তালিকায় রাখা প্রয়োজন। শরীরে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট তৈরী করে মস্তিষ্কের কার্যকরী ক্ষমতা বাড়ায় এমন খাবার গ্রহণ করা উচিৎ। আর এসব পাবেন সবুজ শাক-সব্জি আর ফলমূলে।
শারীরিক এক্সারসাইজ মস্তিষ্কে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। তাছাড়া যেসব রোগে স্মৃতিশক্তি কমে যেতে পারে সেসব রোগ প্রতিরোধ করে। যোগাসন স্মৃতিশক্তি ও মনযোগ বাড়াতে সহায়তা করে।
পর্যাপ্ত ঘুম:
পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে আমাদের মস্তিষ্ক দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে মস্তিষ্ক সঠিকভাবে কার্যকরী হতে পারেনা। মস্তিষ্ককে বিশ্রাম দেয়ার জন্য তাই পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন রয়েছে।
হাসি-খুশি মন:
গবেষণায় দেখা গেছে হাসি-খুশি, প্রফুল্ল মন আর জীবনকে উপভোগ করার মধ্য দিয়ে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। মন মেজাজ ভালো থাকলে তার প্রভাব আমাদের মস্তিষ্ককেও নাড়া দেয়। ফলে মস্তিষ্ক সক্রিয়ভাবে কাজ করতে সক্ষম হয়। ফেসবুকে আমি
[ ভাল লাগলে পোস্ট এ অবশ্যই লাইক দিবেন , লাইক দিলে আমাদের কোনো লাভ অথবা আমরা কোনো টাকা পয়সা পাই না, কিন্তু উৎসাহ পাই, তাই অবশ্যই লাইক দিবেন । ]
আমি সবকিছু ভুলে যায়
বাড়ি থেকে কোন কাজে বার হলে কিছুনিতে আমাকে আবার ঘুরে আসতেই হবে……….
কোন যাগায় গিয়ে সেখানে কিসের জন্য গিয়েছি সেটাই ভুলে যয়………..
plz আমাকে কেও সাহায্য করুন…plz plz………কোন টিপস বলুন ….যা.খুসি.বলুন….
উপহাস কোরবেন না…………
সমস্যা থাকলে সমাধান আছে ।
আমি আপনার সমস্যার কথা পড়েছি ।
আরও কিছু তথ্য লাগবে ।
ফোন করুন : +8801951 53 53 53
( বাংলাদেশ সময় সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫ টা )
ডাঃ মোঃ শামীম তালুকদার