ত্বকের চুলকানি হলে কি করবেন ?
ত্বক শরীরের সবচেয়ে বড় অঙ্গ এবং ইহার অনেক প্রকার গুরুত্বপূর্ণ কাজ রহিয়াছে। সাধারণত ত্বকের সুস্পষ্ট অনেক রোগের লক্ষণ হিসাবে চুলকানি হয়ে থাকে তবে ত্বকের রোগ ছাড়াও চুলকানি হতে দেখা যায়। দীর্ঘস্থায়ী বা তীব্র চুলকানি যথেষ্ট কষ্টদায়ক। ইহাতে কার্যক্ষমতা বাধাগ্রস্থ হয় এবং ত্বকও স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
ত্বকের অসুখের মধ্যে খোস পাঁচড়া, এটপিক, একজিমা, কনটাক্ট ডারমাটাইটিস, ডারমাটাইটিস হারপেটিফরমিস রোগে তীব্র চুলকানি হলেও সোরিয়াছিছ ওষুধের পার্শ প্রতিক্রিয়া, বুলাস চবসঢ়যরমড়রফ ও দাদ জাতীয় রোগে মৃদু চুলকানি হয়ে থাকে। চুলকানিতে এক ধরনের ওসসঁহড়ষড়মরপধষ প্রতিক্রিয়া বিদ্যামান।
ত্বকের সুষ্পষ্ট রোগ ছাড়াও যকৃতের রোগ, বৃক্ক বা কিডনির রোগ, রক্তেররোগ, থাইরয়েড গ্লান্ডের রোগ, এইচ.আই.ভি. ইনফেকশন, ক্যান্সার, গর্ভাবস্থায় চুলকানি, কিছু কিছু মানসিক রোগসহ আরো অনেক অসুখে চুলকানি হতে দেখা যায়। ত্বকের সুস্পষ্ট অসুখের অনুপস্থিতিতে চুলকানি হলে অনুসন্ধান করে ধৈর্য্য ধারন করে মূল অসুখটিরও চিকিৎসা করতে হবে। সাধারণ চুলকানিতে বাহ্যিক প্রয়োগের নন-ষ্টারয়েড লোশন ব্যবহার করা নিরাপদ। অপেক্ষাকৃত জটিল চুলকানিতে আক্রান- স্থানের অবস্থান, আয়তন এবং রোগের তীব্রতা অনুযায়ী সঠিক ক্ষমতা সম্পন্ন ষ্টারয়েড জাতীয় ওষুধ বাহ্যিক ব্যবহার করা যেতে পারে। অধিকতর জটিল চুলকানি এবং জবংরংঃধহঃ ঠধৎরবঃু ড়ভ টৎঃরপধৎরধ-এর ক্ষেত্রে এন্টিহিষ্টামিন (অহঃরযরংঃধসরহব) ও বিশেষ ক্ষেত্রে ইম্যুনোসার্প্রেসিভ ওসসঁহড় ঝঁঢ়ঢ়ৎবংংরাব জাতীয় ওষুধ মুখে সেবনের প্রয়োজন হয়। কোন কোন মুখে সেবনের ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে বিধায় রোগীর পেশা অনুযায়ী সাবধানে ওষুধ নির্বাচন করতে হয়।
ডা: এম এ রহমান
সিনিয়র কনসালটেন্ট
amar shorery keloid ache ai golay tay kub chukie. ples kekorbo jana ben