• hi

পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা কমিয়ে দিবে মোবাইল ফোন

hi

আধুনিক ও ব্যস্ততার এই যুগে আজকাল মোবাইল ফোনের ব্যবহার অতি প্রয়োজনীয়। মোবাইল ফোন ছাড়া চলাটা আজ ভাবাই যায়না। কিন্তু নিত্য ব্যবহার্য এই প্রয়োজনীয় জিনিষটি যে ক্ষতিরও কারণ হতে পারে সে ব্যপারে অনেকেই অজ্ঞ। ক্ষতির কারণ কি?

সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা যায়, মোবাইল ফোন ব্যবহারে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা কমে যায়। এছাড়া মোবাইল চালু করে প্যান্টের পকেটে রাখলে পুরুষের শুক্রাণুতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলে যা পুরুষকে সন্তান জন্মদানে অক্ষম করে তুলতে পারে। জার্নাল অব অ্যানড্রোলজিতে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশিত হয়।

সাতটি দেশের উপর করা এই গবেষণায় গবেষকরা পুরুষের শুক্রানুকে ৮৫০ মিগাহার্জ ফিক্রোয়েন্সির মোবাইল বিকিরণের আড়াই মিটারে ওপরে একঘন্টা ধরে রাখেন। এতে তারা দেখেন পুরুষের শুক্রানুগুলো ক্রমশ শুকিয়ে যাচ্ছে।

গবেষকরা বলেন, একটি মোবাইল ফোনে সাধারণত ৮৫০ মেগাহার্জ ফ্রিকোয়েন্সি বিকিরণ থাকে এবং যেসব পুরুষ প্যান্টের পকেটে মোবাইল রাখে তাদের অন্ডকোষ থেকে মোবাইল ফোনের দূরত্ব মাত্র ২.৫ সেন্টিমিটার। গবেষকরা আরো বলেন, প্রতিদিন মাত্র ছয় ঘণ্টা করে কেউ যদি তার প্যান্টে চার মাস মোবাইল অন করে রাখে তাহলে তার শুক্রানুর পরিমান ২৫ ভাগ কমে যায়।

এর আগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রকাশিত দুটি গবেষণায় বলা হয়, মোবাইল ফোনের বিকিরণ ফুসফুসে ক্যান্সার ও মস্তিষ্কে টিউমার সৃষ্টি করে।

এর আগে নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী ডেভিস তার ‘ডিসকানেক্ট: দি ট্রুথ অ্যাবাউট সেলফোন রেডিয়েশন, হোয়াট দ্যা ইন্ডাস্ট্রি হ্যাজ ডান টু হাইড ইট অ্যান্ড হাউ টু প্রটেক্ট ইওর ফ্যামিলি’ নামক বইতে মোবাইলের ক্ষতিকারক প্রভাব সর্ম্পকে লিখেন।


Leave a comment

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না।


*


hi
online partners namaj.info bd news update 24 Add

Read previous post:
ল্যাপটপ জিন্স!

প্রযুক্তির এই যুগে কী না সম্ভব? একটা মূহুর্তও কেউ প্রযুক্তির ছত্রছায়া ছাড়া থাকতে পারেনা। কোথায় নেই আজ প্রযুক্তির ছোঁয়া? আর...

Close